দেশে শক্তিশালী বিরোধী দল নেই!!!
দেশে কোনো শক্ত বিরোধীদল নেই!
এই কথাটা সুশীল, কুশীল, দালাল শ্রেনীর মুখে প্রায়ই শুনতে পাওয়া যায়। দেশে শক্ত বিরোধীদল নাই। শক্ত বিরোধীলদলটারে যে তিলে তিলে শেষ হইতে দিলেন, এইটার কথা কইবেন না?
২০১৩ থেকে যখন টানা, সকল মিডিয়ায়, সকল বুদ্ধিজীবীগণ বিএনপিকে রাজাকার, স্বাধীনতাবিরোধী, সন্ত্রাস বলে বলে বিদায় করে দেয়া হচ্ছিল তখন আপনার মাথা হেলিয়ে সায় দিয়েছিলেন না?
২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে যখন চিহ্নিত ছাত্রলীগের ছেলেরা পেট্রোল বোমা মেরে বাস পুড়িয়েছে, তখন কেউ তাদের ব্যাপারে আলাপ করতে সামনে আসেন নাই!
২০১৫ সালে যখন মাত্র পাঁচ কোটি টাকার হাস্যকর অংকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বেগম জিয়াকে সাজা শুনানো হয়েছিল, তখন কেউ বলেন নাই শক্ত বিরোধীদল নষ্ট হইলো।
২০১৮ সালে যখন স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা রাস্তায় না মরার অধিকার চেয়ে পথে নামলো তখন আপনারা নামলেন না। ওরা শক্ত বিরোধীদল ছিল না?
একটা গণতন্ত্রে শক্তিশালী বিরোধীদল হচ্ছে জনগণ নিজেরাই। এর চাইতে শক্তিশালী কেউ নাই।
এই দালাল বুদ্ধিজীবীরা যখন বলেন শক্ত বিরোধীদল নাই, তারা আসলে আক্রমণ করেন আপনাকে- আপনি বিরোধীদল হতে চাওয়াকে আক্রমণ করে তারা।
বিরোধী হন। বিরোধ করেন।
লেডি হিটলার শেখ হাসিনার দু:শাসনে বাংলাদেশে বিরুধী দল থাকবে বৈকি! বরং মাফিয়া নেত্রী শ্রীমতি শেখ হাসিনা তার নিজের ছায়া কেও ভয় পায়।গণতন্ত্রের জন্য বিরুধী দল থাকা একান্ত অপরিহার্য। কিন্তু ভোটচোর হাসিনা তা, সে বিশ্বাস করে না।সৌরতন্ত্রের বা একনায়ক তন্ত্রের পথে বাংলাদেশ।
বাকশালী নেত্রী শেখহাসিনার পথন সময়ের অনিবার্য দাবী।
ভোট চোর শেখ হাসিনার পতন সময়ের অনিবার্য দাবি ।গণতন্ত্র হত্যাকারী এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন কারী খুনি হাসিনার পতন নিশ্চিত করে আমাদের আন্দোলন সফল হবে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবিকে এডিট করে এভাবে কার্টুন একে পোস্ট করার তীব্র নিন্দা জানাই।প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করছি, যারা এসব উল্টা পাল্টা ছবি পোস্ট করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করতে চাইছে। তাদেরকে অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায়ে এনে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।